মুন্সিগঞ্জ গজারিয়া উপজেলা আনার পুরা গ্রামের বশির শিকদারের ছেলে সামাদ শিকদার তিনি একাধিক ব্যক্তির কাছ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা নিয়ে এলাকা ছেড়ে আত্ম গোপন করে আছেন।
সংশ্লিষ্টভাবে জানা যায় সামাদ একজন কৃষক ছিল চরিত্র ভালো ছিল না একাধিক মহিলাদের সাথে সম্পর্ক ছিল ফ্যামিলির সাথে ভালো ছিল না কাজ কর্মের সাথে সম্পৃক্ত কম ছিল মানুষের কাছ থেকে টাকা এনে যত খারাপ কাজে লিপ্ত হত এবং জুয়া খেলার পেশাগত হিসেবে গ্রহণ করে নিয়েছেন।
ভুক্তভোগীরা জানান সামাদ শিকদার তিনি টাকা নেওয়ার সময় হাত-পায়ে দড়ে বসে থাকতো কান্নাকাটি করতো আমি অনেক বিপদে আছি আমরা কিছু টাকা দিয়ে সহযোগিতা করেন আমি টাকা পরিশোধ করে দেবো এইসব তালবা না করে টাকা নিয়ে যায় মাহমুদা আক্তার ২ লক্ষ টাকা, নুরজাহান বেগম দেড় লক্ষ টাকা, ফিরোজা আক্তার ২ লক্ষ টাকা, আছমা আক্তার ২ লক্ষ টাকা, নূর হোসেন সিকদার ১ লক্ষ টাকা, রেশমা আক্তার ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা, এনজিও আশা থেকে আড়াই লক্ষ টাকা, সংস্কৃতভাবে জানা যায় আরো একাধিক এনজিও থেকে টাকা তুলে আত্মগোপন করে আছেন সামাদ শিকদার।
শাহজাদা মেম্বার বলেন এ বিষয়ে আমি কিছু বলতে পারব না আপনাদের যা ইচ্ছে আপনারা তা করতে পারেন।
সাবেক নাসির মেম্বার জানান সাম্মাদ শিকদার আত্মগোপন করে আছে আমি এ বিষয়ে কিছু বলতে পারব না ।
টাকা নিয়ে আত্মগোপন করার কথা জানার জন্য সামাদ শিকদারকে একাধিক ফোন দেওয়া হলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
Leave a Reply