সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার ভাতগাঁও ইউনিয়নের ঝিগলী (কবিরপুর) গ্রামের আলহাজ্ব মৃত তেরাজ মিয়ার পুত্র লন্ডন প্রবাসী শেখ আলফু মিয়া লন্ডনের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। তিনি দেশ মাতৃত্বের টানে জন্মভূমি ছাতকের ঝিগলী (কবিরপুর)গ্রামে প্রবাস থেকে ছুটে আসেন। গ্রামে তিনি একজন সমাজ সেবক, দানশীল ব্যাক্তি ও শিক্ষা অনুরাগী হিসাবে পরিচিত। তিনি গ্রামের অসহায় মানুষের কল্যানে কাজ করেন সব সময়। যুক্তরাজ্য প্রবাসী শেখ আলফু মিয়ার সমাজ সেবা মূলক কর্মকান্ডে একটি মহল ঈশান্নিত হয়ে মিথ্যা তথ্য উপস্থাপন করে প্রবাসী শেখ আলফু মিয়ার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। অপপ্রচারের বিষয় জানতে চাইলে ঝিগলী (কবিরপুর) গ্রামের বাসিন্দা ইউপি সদস্য আব্দুল হামিদ, সাবেক মেম্বার সাবাজ মিয়া, সাবেক মেম্বার মাসুক মিয়া, সমাজ সেবক আশিক আলী, আতর আলী, রশিদ মিয়া ও আবুল হোসেন জানান, আমাদের জানামতে আলফু মিয়া এলাকায় কোনো প্রকার অন্যায় কাজের সাথে জড়িত নয়। তিনি সব সময় আমাদের এলাকায় মানুষের কল্যানে কাজ করে থাকেন। গরিব অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পছন্দ করেন তিনি। গরীব অসহায় পরিবারের ছেলে মেয়েকে নিজ অর্থায়নে বিয়ে দিয়ে থাকেন।এলাকার গরীব পরিবার কে বিশুদ্ধ পানির জন্য টিউবওয়েল প্রদান, গরীব ও অসহায় অসুস্থ রোগীর চিকিৎসার জন্য সাহায্য করে থাকেন। এ ছাড়াও শেখ আলফু মিয়া প্রতি বছরে রমজান মাসে ২০০ টি পরিবারে কে রমজানের খাদ্য সামগ্রী উপহার দিয়ে থাকেন। প্রতি বছর ২ টি ঈদে গরিব অসহায় মানুষদেরকে নতুন জামা কিনার জন্য নগদ অর্থ দেন প্রবাসী শেখ আলফু মিয়া। আমাদের এলাকার গরীব ও অসহায় শিক্ষার্থীদের লেখা পড়ার জন্য সব সময় সাহায্য সহযোগীতা করেন। এ ছাড়া অত্র এলাকায় মসজিদ ও মাদ্রাসাসহ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তিনির অনেক অবদান রয়েছে । ঝিগলী পশ্চিম সোলেমান পুরের জামে মসজিদের সম্পূর্ণ উনার
অর্থায়নে নির্মান করা হয়। শেখ আলফু মিয়া এ প্রতিবেদককে জানান আমি সব সময় সমাজের ভালো কাজে গরীব অসহায় মানুষকে পাশে থেকে সহযোগিতায় করে থাকি আমার ভালো কাজের প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে সমাজের কিছু লোক আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও বানোয়াট গল্পকাহিনি রচনা করে অপপ্রচার করছে। আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং এ সব অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য দেশ বিদেশে অবস্থানরত আমার আত্মীয় স্বজন ও বন্ধুবান্ধবসহ সকলকে অনুরোধ জানাচ্ছি।
Leave a Reply