নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী গ্রিন-ক্লিন স্মার্ট সিলেট বাস্তবায়নের লক্ষে কাজ শুরু করেছেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। ক্ষমতা গ্রহনের দ্বিতীয় দিনেই তিনি শুরু করলেন পরিচ্ছন্নতা অভিযান।
বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তিনি নগরীর দরগা গেইট এলাকা থেকে পরিচ্ছন্নতা অভিযান শুরু করেন। এসময় মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী নবনির্বাচিত পরিষদের কাউন্সিলরদের সাথে নিয়ে গণসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষে প্রচারণা চালান।
তিনি স্থানীয় ব্যবসায়ী, এলাকাবাসী ও পথচারিদের নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা আবর্জনা ফেলতে উদ্বুদ্ধ করেন এবং পরিচ্ছন্নতার গুরুত্ব সবার কাছে তুলে ধরেন। এরপর তারা সিলেট সিটি কর্পোরেশনের কর্মীদের নিয়ে দরগাগেইট এলাকার আবর্জনা পরিস্কার করেন।
তিনি গণমাধ্যম কর্মী ও সিলেট নগরবাসীর উদ্দেশ্যে বলেন, সিলেটবাসী এমনিতে যথেস্ট স্মার্ট। একটি স্বাস্থ্যকর বাসযোগ্য পর্যটন নগরীর জন্য পরিচ্ছন্নতার গুরুত্ব সম্পর্কেও সবাই অবগত। তারা আমাদের সহযোগীতার আশ্বাস দিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘ক্ষমতা গ্রহনের দ্বিতীয় দিনেই আমি আমার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি পূরণের লক্ষে সম্মানিত কাউন্সিলর ও সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তাদদের নিয়ে কাজ শুরু করেছি। ইনশাল্লাহ আমরা সবার সহযোগীতায় একটি গ্রিন ক্লিন ও পরিচ্ছন্ন মহানগরী গড়ে তুলতে সক্ষম হবো।’
এসময় সিসিক’র নবনির্বাচিত পরিষদের কাউন্সিলরদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তৌফিকুল হাদি, একে এ লায়েক, জগদীশ চন্দ্র দাস, আব্দুর রকিব বাবলু, শান্তনু দত্ত শন্তু, আব্দুল মুহিত জাবেদ, এবিএম জিল্লুর রহমান, আব্দুর রকিব তুহিন, আব্দুল জলিল নজরুল, মাজহারুল ইসলাম শাকিল, রকিব খান, মো. রুহেল আহমদ, দেলোয়ার হোসেন, মো. জয়নাল আবেদীন, আলতাফ হোসেন সুমন, ফখরুল আলম, মতিউর রহমান। এবং
সংরক্ষিত ওয়ার্ডের কাউন্সিলরদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এডভোকেট সালমা সুলতানা, নার্গিস সুলতানা।
এসময় প্রধান প্রকৌশলী নুর আজিজুর রহমান, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. শামছুল হক, মো. আলী আকবর, মো. রুহুল আলম, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. জাহিদুর রহমান, পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা, হানিফুর রহমান, নির্বাহী প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ) জয়দেব বিশ্বাস প্রমুখ।
Leave a Reply