চট্টগ্রাম নগরী হালিশহর থানাধীন এলাকায় মধ্যম রামপুর ফকির গলি সংলগ্ন আলী মাদ্রাসার বাসিন্দা মোঃ আলীর পুত্র মোঃ সারোয়ার উদ্দিন।
চট্টগ্রামে আনাচে-কানাচে বিভিন্ন অলিতে-গলিতে এক নামে পরিচিত প্রতারক সারোয়ার।সে দীর্ঘদিন যাবৎ চট্টগ্রাম নগরীতে হাউজিং ব্যবসার দালালী করে প্লট,প্ল্যাট বিক্রির নামে বায়না চুক্তি করে বিভিন্ন মানুষের কাছ থেকে ব্যাংকের চেক নিয়ে তার মনের মত করে অংক বসিয়ে মামলা করে দেন। মামলাবাজি যেন তার নেশা এবং আয়ের বড় উৎস। আনাচে কানাচে প্রতারক সারোয়ার বললে এক নামে পরিচিত মুখ।উল্লেখ্য সরেজমিনে কৌতুহল বশত ধোপাপাড়া রামপুরা এলাকায় ঘুরতে গেলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান এক ব্যক্তির থেকে পাঁচ লাখ টাকার চেক নিয়ে ৫৫ লক্ষ টাকার মামলা করেন প্রতারক সারোয়ার।আরো জানা যায় প্রতারক সারোয়ারের কুকীর্তি নানা অপকর্ম।
অত্র এলাকার গরীব ও হতদরিদ্র ফ্যামিলির মৃত আব্দুল জলিলের পুত্র মোঃ আবু তাহের কে চেক জালিয়াতির করে মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন সোনোয়ার গং। প্রতারক সারোয়ার উদ্দিন ২০১৮ সালে আবু তাহের পারিবারিক সূত্রে ও জমি বিক্রি সংক্রান্ত নিয়ে ন্যাশনাল ব্যাংকের লিমিটেড একটি চেকের পাতা দেন সারোয়ার উদ্দিন কে যার মধ্যে টাকা ৫ লক্ষ টাকা বসানো ছিল, কিন্তু আবু তাহেরের কোন প্রতিষ্ঠানিক শিক্ষা নেই বলে সরল বিশ্বাস করেন এবং সারোয়ার উদ্দিনকে, বিশ্বাসের মূল্যদান সাপের মতো ছোবল তুললেন সারোয়ার। সে পাঁচ লাখ টাকা চেকের পাতাকে প্রতারণার উদ্দেশ্য জালিয়াতি করে ৫৫ লক্ষ টাকার মামলা করে দেন আবু তাহের নামে।অসোহায় আবু তাহের দিশেহারা হয়ে এলাকাছাড়া।উক্ত ঘটনার সত্যতা যাচাই করার জন্য সরেজমিনে গিয়ে এলাকার কিছু গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের কাছ থেকে, যা শুনতে পেলাম তা গণমাধ্যম কর্মীরা বলার মত ভাষা হারিয়ে পেলেছি প্রায়।সারোয়ার উদ্দিনের ইতিকথা শেষ হবে না!ভুক্তভোগী ও এলাকাবাসী দাবী জানান প্রশাসনের নিকট সারোয়ার এতো অল্প সময়ে বিপুল অর্থ কোথায় পেলেন তা খতিয়ে দেখা হোক।প্রকৃত পক্ষে সারোয়ারের আয়ের উৎস কি,কিভাবে আঙ্গুল ফুঁলে গলা গাছ হলো সে।তার অত্যাচারে,প্রতারণার শিকার হয়ে আরো অতিষ্ঠ জীবন যাপন করেছে অনেকে।
Leave a Reply