সকাল পৌনে ১১টায় প্রবীণ এই আইনজীবীর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে আদ-দ্বীন হাসপাতালে। এরপর লাশ নেয়া হবে তার পল্টনের বাসায়। সেখান থেকে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে নেয়া হবে। সেখানেই বাদ জোহর দ্বিতীয় জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর শেষ বারের মতো দীর্ঘদিনের কর্মস্থল সুপ্রীম কোর্ট প্রাঙ্গনে নেয়া হবে রফিক-উল-হককে। সেখানে বেলা দুইটায় তৃতীয় জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে। এরপর বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হবে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ এই আইনজীবীকে।
ব্যারিস্টার রফিক-উল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শোকবার্তায় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী প্রবীণ আইনজীবী রফিক-উল হকের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান।
Leave a Reply