শ্যামনগর উপজেলার ৯ নং বুড়িগোয়ালিনী ইউনিয়ন ভূমি অফিসের ঝাড়ুদার জিতেনের খপ্পরে পড়ে সাধারণ মানুষ টাকা-পয়সা সর্ব শান্ত হচ্ছে এমনই অভিযোগ উঠেছে জিতেনের নামে।
সে এমনই চ্যাটু করিতে শুরু করেছে ওখানে মিউটেশন করতে গেলে তার কাছ দিয়ে করতে হবে, নতুবা তার ফাইল এর কোন কাগজপত্র থাকবে না।
আর তার কাছে মিউটেশন করতে গেলে ১০ হাজার টাকা না দিলে মিউটেশন হবে না সাব জানিয়ে দেয়।
এমনই অভিযোগ করে ৭ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা আমিনুল ইসলাম মিডিয়ার সামনে বলেন আমি দুই বছর হয়রানি হওয়ার পরে মিউটেশন না করতে বাধ্য হয়ে কাগজপত্র ফিরিয়ে নেই, কিন্তু টাকা ফেরত পায়নি।
এই দালাল বাটপার জিতেন মানুষের হয়রানির করতে করতে চরম সীমায় পৌঁছে গেছে বাধ্য হয়ে বুড়িগোয়ালিনী বাসী মিডিয়ার সামনে মুখ খুলতে বাধ্য হয়েছেন।
বুড়িগোয়ালেনি ইউনিয়নের ২ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা এমনই অভিযোগ করে বলেন আমি অনলাইন করে সেখানে নায়েব সাহেবের কাছে হার্ড ফাইল জমা দিয়ে নায়েবে সাহেব রিপোর্ট করতে যেয়ে তার মধ্যে একটা খতিয়ান জমা নেই অনলাইনে আছে। এমন হাজার হাজার প্রমাণ জিতেনের বিরুদ্ধে আছে।
আজ তিন বছরে দুর্নীতির পাহাড় গড়ে তুলেছে জিতেন।
এই বিষয়ে অত্র ইউনিয়নের ভূমি সহকারী কর্মকর্তা গনি মহোদয়ের কাছে মুঠোফোন জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন জিতেনের নামে প্রতিদিন এমনই অভিযোগ আমার কাছে আসছে আমি তাকে অনেকে করে বুঝিয়েছি কিন্তু সে আমার কথা শুনছে না।
এ বিষয়ে অত্র ইউনিয়নের সহকারী অফিসের পিয়ন মনিরের কাছে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন জিতেন জিতেনের গতিতেই চলে, ও আমাদের অফিসের ঝাড়ুদার হয়েও ইচ্ছামত চলাফেরা করে।
তাই অত্র ইউনিয়নবাসী শ্যামনগর উপজেলা ভূমি সরকারি কর্মকর্তার মহোদয়ের কাছে মিডিয়ার মাধ্যমে অভিযোগ করে জিতেনকে বুড়িগোয়ালিনী থেকে অপসারণ করে সাধারণ মানুষের হয়রানি থেকে মুক্ত করুন,।
জিতেন অগণিত মানুষের কাছ থেকে টাকা নিয়ে কাজ করে না দেয়নি টাকা নেওয়ার পরে সে বাহানা করতে থাকে এ কাগজ নেই সে কাগজ নেই এইটা চরিত্র।
তাই বুড়িগোয়ালিনী বাসী জানতে চায় এই ঝাড়ুদার কেন মানুষের মিউটেশন করা নিয়ে হয়রানি করে।
কেন সে ৩৩০ টাকার চেক কাটতে চার হাজার টাকা নেয়, তাই অচিরেই বুড়িগোয়ালিনী থেকে জিতেনের অপসারণ করে নেওয়ার জন্য শ্যামনগর উপজেলা সহকারী ভূমি কর্মকর্তা মহোদয়ের সুদৃষ্টি কামনা করছে।
Leave a Reply