হাইওয়ে পুলিশ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল খাঁটিহাতা হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ দালাল শামীমকে ৪ শতাধিক সিএনজি ট্রাক্টর মালিক ও চালকরা নিয়মিত মাসিক মাসোয়ারা দিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মাসিক টাকার বিনিময়ে কুমিল্লা -সিলেট মহাসড়কে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে সিএনজি চালিত অটোরিকশা সাথে রয়েছে পিকআপ ভ্যান ও ট্রাক্টর।
কুমিল্লা সিলেট হাইওয়ে রোডে কুটিচৌমুহনী হইতে কালামোড়া নামকস্থানে ব্রাহ্মণ বাড়িয়া দালাল শামীমের নেত্রীতে হাইওয়ে পুলিশ একটি টিমসহ নিয়মিত চলছে টুকেন বানিজ্য, এর মধ্যে গাড়ি প্রতি টুকেন নামে হাতিয়ে নিচ্ছে নগদ ১৫০০করে টাকা দিয়ে হাইওয়ে রোডে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন সিএনজি চালক মোহাম্মদ লোকমান, মোহাম্মদ আশেক,মোহাম্মদ লিটন,মহিউদ্দিন, মোহাম্মদ জীবন, মোহাম্মদ রফিক, মোহাম্মদ সফিক,মোহাম্মদ কুদ্দুস, মোহাম্মদ দুলাল, মোহাম্মদ ফারুক, মোহাম্মদ জীবন, আকাশ, জাহাঙ্গী, নাছির, মিন্টু, মনির, সহ আরো শত শত চালকরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন হাইওয়ে নিষিদ্ধ রোডে।শুধু তাই নয় এই দালাল শামীম কালা মোড়া ব্রিজের আস পাশের সরকারি জমির মাটি কেটে বিক্রি করে কামিয়েছে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা এবং দালাল শামীম মাদক মামলার পলাতক আসামি কিন্তু হাইওয়ে পুলিশের ছত্রছায়া প্রকাশ্যে গুড়ে ভেড়াচ্ছে দিবালোকে।
এ বিষয়ে অনলাইনে অসংখ্য সংবাদ প্রকাশ হয়েছে কিন্তু এ বিষয়ে জানতে হাইওয়ে অফিসার্স ইনচার্জ আকুল বিশ্বাসের নিকট মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন শামীমকে আমি চিনি না বলে ফোন কেটে দেন।
ভোক্তভোগী চালক মোহাম্মদ সাইদুল ইসলাম বলেন আমার সিএনজি চালিত অটোরিকশাটি টুকেনের টাকা নাম দেওয়ায় আমাকে একটি মামলা দিয়েছেন কিন্তু সবচেয়ে মজার বিষয় হলো ওসি শামীমকে চিনেন না অথচ শামীম মুঠো ফোনে আমাকে বলেন গাড়িটি কুটি চৌমুহনী স্ট্যান্ড থেকে নিয়ে যেতে মামলার টাকা ইউকেশ করার পরে শামীমের সহযোগী আরেক দালাল রিপন আমাকে গাড়িটি বুঝিয়ে দেন। পাঠক আপনারাই বলুন দালাল শামীমের খুঁটির কি ওসি আকুল বিশ্বাস না অন্য কেউ।
হাইওয়ে পুলিশ ব্রাহ্মণবাড়িয়া খাটিহাতার ওসি আকুল বিশ্বাসের বিরুদ্ধে একাধিক সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। সরজমিন দেখা যায় মাল বাহী গাড়ি প্রতি ২-৩শত টাকা প্রকাশে ভিট নামে এইচাদা আদায় করে হাইওয়ে খাটি হাতা পাঠক আপনারাই বলুন প্রতি রাতে ঢাকা সিলেট মহাসড়ক অসংখ্য গাড়ি চলাচল করে কিন্তু প্রতি গাড়ি যদি এ ভিট নামে চাঁদা আদায় করে তাহলে প্রতি রাতে হাতিয়ে নেওয়া অর্থের পরিমাণ কয়েক লক্ষ টাকা।
জানা যায়,বর্তমানে বিষয়টি পি বি আই তদন্ত করছে। দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয়। আমরা বিষয় টি পর্যবেক্খনে রাখছি এবং পরবর্তী আপডেট প্রকাশের জন্য কাজ করে যাচ্ছি। এ ব্যাপারে কোন ইনফরমেশন থাকলে www.bdkhabar24.com এবং bdkhabar24 ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউবে মেসেজ দিন।
Leave a Reply